সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ি বাংগালী ললনাদের কাছে আজো খুবই প্রিয়। নারীর মান
ভঞ্জন মানসে সিরাজগঞ্জের তাঁতের শাড়ী সত্যিই এক যাদুকরী বিস্ময়। িঅভিমানী বঁধুর মান ভাংগাতে এই তাঁতের শাড়ীর জুড়ি মেলা ভার। বিশেষ করে খুকনীর হাজী
শফিকুল ইসলাম, হাজী ছালাম,বেলকুচির রাবেয়া শাড়ীর অভিজাত ও যুগোপযোগী
ডিজাইন উপমহাদেশ বিখ্যাত হলেও তা অনেকেরই রয়েছে অজানা। এ সকল অপরুপ
কারুকার্য খচিত রং-বেরংয়ের হাতে তৈরী তাঁতের শাড়ী পরিধানে যে কোন নারীরই
ব্যাক্তিত্যের প্রকাশ ঘটাতে সক্ষম। আধুনিক যুগের নারীরা বৈচিত্র লাভের
প্রয়াসী।সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের যেমন রূচি ও পছন্দের ব্যাপক
পরিবর্তন ঘটেছে। এদের রুচি, পছন্দ ও বৈচিত্রের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উত্পাদক
গনও তাদের উত্পাদনে বৈচিত্রতা আনছেন।
জানা যায়, দেশের বিভিন্ন স্থানের ব্যাবসায়ীরা এই তাঁতের শাড়ী ক্রয় করে নিজেদের কোম্পানির বলে সিল মেরে তা দেদারসে বাজার জাত করছে। গুনে ও মানে উন্নত এবং চাহিদার উত্তরোত্তর প্রসার ঘটায় সিরাজগঞ্জে প্রচুর পরিমানে তাঁতবস্ত্র উত্পাদিত হলেও এই শিল্প এখন বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। দেশের মোট চাহিদার সিংহভাগ তাঁতের শাড়ী সিরাজগঞ্জে উত্পাদন হয়। ঢাকা সহ দেশের সকল মার্কেট গুলোতেই শোভা পাচ্ছে নয়নকাড়া হরেক কিসিমের নকশাসমৃদ্ধ সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়ী, থ্রী-পিচ ও গ্রামীন চেকের থ্রী-পিচ শাড়ী। বিদেশীরা ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জের তাতের শাড়ী ক্রয় করে থাকেন। শুধু ললনাদের পরিধেয় বস্ত হিসেবে নয়, বিয়ে অথবা ব্যাক্তিগত উপহার হিসেবে যমুনা পাড়ের এই তাঁতের শাড়ী দেশের সীমানা পেড়িয়ে বিদেশেও আর্কষনীয় উপহার হিসেবে নিজের স্থান দখল করতে সক্ষম হয়েছে। বর্তমানে বিদুত্তায়নের ফলে সর্বত্রই পাওয়ার লুমের সাহায্যে কাপড় তৈরীর প্রচলন শুরু হলেও, হস্ত চালিত তাঁত ও পাওয়ার লুমের উত্পাদন তাঁত শিল্পকে যথেষ্ট সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
তাঁতের ডিজাইন মাষ্টারেরা নিজস্ব সৃজনশীলতা থেকে মনোমুগ্ধকর সব পাঢ়ের নঁকসা আকিয়ে খাকেন। সাধারনত পাঢ়ের ডিজাইনের উপর ভিওি করে তাতের শাড়ীর সৌন্দর্য্য ফুটে উঠে এবং আকর্ষনীয় হয়ে থাকে। তবে কালের বির্বতনে তাতের শাড়ীর ডিজাইন এখন অনেকটাই আধুনিক হয়ে একদিকে যেমন অভিনবত্ব এসেছে, তেমনী চমত্কারিত্ব ও গুনে মানে হয়েছে খুবই উন্নত। মনোরম রং বিন্যাস,পাঢ়ের আকর্ষনীয় নানা ধরনের চিত্রের শৈল্পীক নৈপুন্য ললনাদের কাছে আর্কষনীয় পরিধেয় হিসেবে এখনও লোভনীয় । আবহমান বাংলার ঐতিহ্য যমুনা পাড়ের তাঁতের শাড়ী এদেশের কুটিরশিল্পের অন্যতম একটি প্রধান উপকরন হওয়া সত্বেও বিভিন্ন অসুবিধার কারনে ঐতিহ্যবাহী এই হস্তশিল্প এখন প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। সিরাজগঞ্জের এই তাঁত শিল্প রক্ষা ও এর হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে সরকারী সংস্থার তেমন কোন উদ্যোগ নেই
সিরাজগঞ্জ যমুনার তীর ঘেষা প্রায় ৫০ কিঃমিঃ বির্স্তীন জনপদ তাঁতশিল্প সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে বহুল পরিচিত। বহু প্রাচীন কাল থেকেই সিরাজগঞ্জ যমুনা অববাহিকার বির্স্তীন প্রান্তর জুড়ে বিকশিত হয়েছে এই তাঁত শিল্পের। সদর উপজেলার সয়দাবাদ থেকে শুরু করে শাহজাদপুরের যমুনার পশ্চিম পাড়ের তীর ঘেষে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প কারখানা। জেলার কুটির শিল্পের মধ্যে তাঁত শিল্প অতি প্রাচীন। বহুপূর্বকাল থেকেই সমগ্র ভারতবর্ষে সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের রয়েছে যথেষ্ট সুনাম ও যশ।
জানা যায়, দেশের বিভিন্ন স্থানের ব্যাবসায়ীরা এই তাঁতের শাড়ী ক্রয় করে নিজেদের কোম্পানির বলে সিল মেরে তা দেদারসে বাজার জাত করছে। গুনে ও মানে উন্নত এবং চাহিদার উত্তরোত্তর প্রসার ঘটায় সিরাজগঞ্জে প্রচুর পরিমানে তাঁতবস্ত্র উত্পাদিত হলেও এই শিল্প এখন বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। দেশের মোট চাহিদার সিংহভাগ তাঁতের শাড়ী সিরাজগঞ্জে উত্পাদন হয়। ঢাকা সহ দেশের সকল মার্কেট গুলোতেই শোভা পাচ্ছে নয়নকাড়া হরেক কিসিমের নকশাসমৃদ্ধ সিরাজগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়ী, থ্রী-পিচ ও গ্রামীন চেকের থ্রী-পিচ শাড়ী। বিদেশীরা ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জের তাতের শাড়ী ক্রয় করে থাকেন। শুধু ললনাদের পরিধেয় বস্ত হিসেবে নয়, বিয়ে অথবা ব্যাক্তিগত উপহার হিসেবে যমুনা পাড়ের এই তাঁতের শাড়ী দেশের সীমানা পেড়িয়ে বিদেশেও আর্কষনীয় উপহার হিসেবে নিজের স্থান দখল করতে সক্ষম হয়েছে। বর্তমানে বিদুত্তায়নের ফলে সর্বত্রই পাওয়ার লুমের সাহায্যে কাপড় তৈরীর প্রচলন শুরু হলেও, হস্ত চালিত তাঁত ও পাওয়ার লুমের উত্পাদন তাঁত শিল্পকে যথেষ্ট সমৃদ্ধ করে তুলেছে।
তাঁতের ডিজাইন মাষ্টারেরা নিজস্ব সৃজনশীলতা থেকে মনোমুগ্ধকর সব পাঢ়ের নঁকসা আকিয়ে খাকেন। সাধারনত পাঢ়ের ডিজাইনের উপর ভিওি করে তাতের শাড়ীর সৌন্দর্য্য ফুটে উঠে এবং আকর্ষনীয় হয়ে থাকে। তবে কালের বির্বতনে তাতের শাড়ীর ডিজাইন এখন অনেকটাই আধুনিক হয়ে একদিকে যেমন অভিনবত্ব এসেছে, তেমনী চমত্কারিত্ব ও গুনে মানে হয়েছে খুবই উন্নত। মনোরম রং বিন্যাস,পাঢ়ের আকর্ষনীয় নানা ধরনের চিত্রের শৈল্পীক নৈপুন্য ললনাদের কাছে আর্কষনীয় পরিধেয় হিসেবে এখনও লোভনীয় । আবহমান বাংলার ঐতিহ্য যমুনা পাড়ের তাঁতের শাড়ী এদেশের কুটিরশিল্পের অন্যতম একটি প্রধান উপকরন হওয়া সত্বেও বিভিন্ন অসুবিধার কারনে ঐতিহ্যবাহী এই হস্তশিল্প এখন প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। সিরাজগঞ্জের এই তাঁত শিল্প রক্ষা ও এর হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে সরকারী সংস্থার তেমন কোন উদ্যোগ নেই
সিরাজগঞ্জ যমুনার তীর ঘেষা প্রায় ৫০ কিঃমিঃ বির্স্তীন জনপদ তাঁতশিল্প সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে বহুল পরিচিত। বহু প্রাচীন কাল থেকেই সিরাজগঞ্জ যমুনা অববাহিকার বির্স্তীন প্রান্তর জুড়ে বিকশিত হয়েছে এই তাঁত শিল্পের। সদর উপজেলার সয়দাবাদ থেকে শুরু করে শাহজাদপুরের যমুনার পশ্চিম পাড়ের তীর ঘেষে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প কারখানা। জেলার কুটির শিল্পের মধ্যে তাঁত শিল্প অতি প্রাচীন। বহুপূর্বকাল থেকেই সমগ্র ভারতবর্ষে সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্পের রয়েছে যথেষ্ট সুনাম ও যশ।